1443H Week-5
Friday, 10 September 2021
QURAN
Al-Mu'minun | The Believers | Verse 42-49
ثُمَّ أَنشَأْنَا مِنۢ بَعْدِهِمْ قُرُونًا ءَاخَرِينَ
অতঃপর তাদের পরে আমি বহু জাতি সৃষ্টি করেছি।
— Sheikh Mujibur Rahman
Then We produced after them other generations.
— Saheeh International
مَا تَسْبِقُ مِنْ أُمَّةٍ أَجَلَهَا وَمَا يَسْتَـْٔخِرُونَ
কোন জাতিই তার নির্ধারিত কালকে ত্বরান্বিত করতে পারেনা, আর না পারে বিলম্বিত করতে।
— Sheikh Mujibur Rahman
No nation will precede its time [of termination], nor will they remain [thereafter].
— Saheeh International
ثُمَّ أَرْسَلْنَا رُسُلَنَا تَتْرَا ۖ كُلَّ مَا جَآءَ أُمَّةً رَّسُولُهَا كَذَّبُوهُ ۚ فَأَتْبَعْنَا بَعْضَهُم بَعْضًا وَجَعَلْنَـٰهُمْ أَحَادِيثَ ۚ فَبُعْدًا لِّقَوْمٍ لَّا يُؤْمِنُونَ
অতঃপর আমি একের পর এক আমার রাসূল প্রেরণ করেছি। যখনই কোন জাতির নিকট তাদের রাসূল এসেছে তখনই তারা তাকে মিথ্যাবাদী বলেছে। অতঃপর আমি তাদের একের পর এককে ধ্বংস করলাম; আমি তাদেরকে কাহিনীর বিষয় করেছি; সুতরাং ধ্বংস হোক অবিশ্বাসীরা!
— Sheikh Mujibur Rahman
Then We sent Our messengers in succession. Every time there came to a nation its messenger, they denied him, so We made them follow one another [to destruction], and We made them narrations.1 So away with a people who do not believe.
— Saheeh International
ثُمَّ أَرْسَلْنَا مُوسَىٰ وَأَخَاهُ هَـٰرُونَ بِـَٔايَـٰتِنَا وَسُلْطَـٰنٍ مُّبِينٍ
অতঃপর আমি আমার নিদর্শন ও সুস্পষ্ট প্রমাণসহ মূসা ও তার ভাই হারূনকে পাঠালাম –
— Sheikh Mujibur Rahman
Then We sent Moses and his brother Aaron with Our signs and a clear authority1
— Saheeh International
إِلَىٰ فِرْعَوْنَ وَمَلَإِي۟هِۦ فَٱسْتَكْبَرُوا۟ وَكَانُوا۟ قَوْمًا عَالِينَ
ফির‘আউন ও তার পরিষদবর্গের নিকট; কিন্তু তারা অহঙ্কার করল; তারা ছিল উদ্ধত সম্প্রদায়।
— Sheikh Mujibur Rahman
To Pharaoh and his establishment, but they were arrogant and were a haughty people.
— Saheeh International
فَقَالُوٓا۟ أَنُؤْمِنُ لِبَشَرَيْنِ مِثْلِنَا وَقَوْمُهُمَا لَنَا عَـٰبِدُونَ
তারা বললঃ আমরা কি এমন দু’ ব্যক্তিতে বিশ্বাস স্থাপন করব যারা আমাদেরই মত এবং যাদের সম্প্রদায় আমাদের দাসত্ব করে?
— Sheikh Mujibur Rahman
They said, "Should we believe two men like ourselves while their people are for us in servitude?"
— Saheeh International
فَكَذَّبُوهُمَا فَكَانُوا۟ مِنَ ٱلْمُهْلَكِينَ
অতঃপর তারা তাদেরকে মিথ্যাবাদী বলল। ফলে তারা ধ্বংসপ্রাপ্তদের শামিল হল।
— Sheikh Mujibur Rahman
So they denied them and were of those destroyed.
— Saheeh International
وَلَقَدْ ءَاتَيْنَا مُوسَى ٱلْكِتَـٰبَ لَعَلَّهُمْ يَهْتَدُونَ
আমি মূসাকে কিতাব দিয়েছিলাম যাতে তারা সৎপথ প্রাপ্ত হয়।
— Sheikh Mujibur Rahman
And We certainly gave Moses the Scripture that perhaps they1 would be guided.
— Saheeh International
Tafsir Ibn Kathir
ثُمَّ أَنشَأْنَا مِنۢ بَعْدِهِمْ قُرُونًا ءَاخَرِينَ
Mention of Other Nations Allah says:
ثُمَّ أَنشَأْنَا مِن بَعْدِهِمْ قُرُوناً ءَاخَرِينَ
(Then, after them, We created other generations.) meaning, nations and peoples.
مَّا تَسْبِقُ مِنْ أُمَّةٍ أَجَلَهَا وَمَا يَسْتَـْخِرُونَ
(No nation can advance their term, nor can they delay it.) means, they are taken at the appropriate time, as decreed by Allah in His Book that is preserved with Him, before they were created, nation after nation, century after century, generation after generation, successors after predecessors.
ثُمَّ أَرْسَلْنَا رُسُلَنَا تَتْرَى
(Then We sent Our Messengers in succession.) Ibn `Abbas said, "(This means) following one another in succession." This is like the Ayah:
وَلَقَدْ بَعَثْنَا فِى كُلِّ أُمَّةٍ رَّسُولاً أَنِ اعْبُدُواْ اللَّهَ وَاجْتَنِبُواْ الْطَّـغُوتَ فَمِنْهُم مَّنْ هَدَى اللَّهُ وَمِنْهُمْ مَّنْ حَقَّتْ عَلَيْهِ الضَّلَـلَةُ
(And verily, We have sent among every Ummah a Messenger (proclaiming): "Worship Allah, and avoid Taghut (all false deities)." Then of them were some whom Allah guided and of them were some upon whom the straying was justified) 16:36.
كُلَّ مَا جَآءَ أُمَّةً رَّسُولُهَا كَذَّبُوهُ
(Every time there came to a nation their Messenger, they denied him;) meaning the greater majority of them. This is like the Ayah:
يحَسْرَةً عَلَى الْعِبَادِ مَا يَأْتِيهِمْ مِّن رَّسُولٍ إِلاَّ كَانُواْ بِهِ يَسْتَهْزِءُونَ
(Alas for mankind! There never came a Messenger to them but they used to mock at him.) 36:30
فَأَتْبَعْنَا بَعْضَهُمْ بَعْضاً
(so We made them follow one another,) means, `We destroyed them,' as Allah says:
وَكَمْ أَهْلَكْنَا مِنَ الْقُرُونِ مِن بَعْدِ نُوحٍ
(And how many generations have We destroyed after Nuh!) 17:17
وَجَعَلْنَـهُمْ أَحَادِيثَ
(and We made them as Ahadith) meaning, stories and lessons for mankind, as Allah says elsewhere:
فَجَعَلْنَـهُمْ أَحَادِيثَ وَمَزَّقْنَـهُمْ كُلَّ مُمَزَّقٍ
(so, We made them as tales (in the land), and We dispersed them all totally) 34:19.
ثُمَّ أَرْسَلْنَا مُوسَىٰ وَأَخَاهُ هَـٰرُونَ بِـَٔايَـٰتِنَا وَسُلْطَـٰنٍ مُّبِينٍ
The Story of Musa, Peace be upon Him; and Fir`awn
Allah tells us that He sent Musa, peace be upon him, and his brother Harun to Fir`awn and his chiefs with decisive evidence and definitive proof, but Fir`awn and his people were too arrogant to follow them and obey their commands because they were human beings, just as previous nations had denied the Message of the human Messengers. They were of a similar mentality, so Allah destroyed Fir`awn and his chiefs, drowning them all in one day. He revealed the Book to Musa, i.e., the Tawrah, in which were rulings, commands and prohibitions, after He had destroyed Fir`awn and the Egyptians and seized them with a punishment of the All-Mighty, All-Capable to carry out what He wills. After Allah revealed the Tawrah, Allah did not destroy any nation with an overwhelming calamity; instead, He commanded the believers to fight the disbelievers, as He says:
وَلَقَدْ ءَاتَيْنَا مُوسَى الْكِتَـبَ مِن بَعْدِ مَآ أَهْلَكْنَا الْقُرُونَ الاٍّولَى بَصَآئِرَ لِلنَّاسِ وَهُدًى وَرَحْمَةً لَّعَلَّهُمْ يَتَذَكَّرُونَ
(And indeed We gave Musa -- after We had destroyed the generations of old -- the Scripture as an enlightenment for mankind, and a guidance and a mercy, that they might remember.) 28:43
তাফসীর ইবনে কাছীর
৪২-৪৪ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তাআলা বলেনঃ তাদের পরে বহু জাতির আগমন ঘটেছিল। যাদেরকে আমিই সৃষ্টি করেছিলাম। আমি তাদের জন্যে যে কাল নির্ধারণ করেছিলাম তা পূর্ণ হয়েছিল। তা ত্বরান্বিত হয়নি এবং বিলম্বিতও হয়নি। আমি একের পর এক রাসূল পাঠিয়েছি। প্রত্যেক জাতির কাছে রাসূল এসেছেন। তিনি তাদের কাছে আল্লাহর বাণী পৌঁছিয়ে দিয়েছেন। তারা তাদেরকে বলেছেনঃ তোমরা এক আল্লাহর ইবাদত কর এবং তার ছাড়া অন্য কারো ইবাদত করো না। তাদের মধ্যে কেউ কেউ সঠিক পথে এসে যায় এবং কারো কারো উপর আল্লাহর শাস্তি অবতীর্ণ হয়। অধিকাংশ জাতিই তাদের নবীকে অস্বীকার করে। যেমন সূরায়ে ইয়াসীনে মহান আল্লাহ বলেনঃ (আরবী) অর্থাৎ “পরিতাপ বান্দাদের জন্যে! তাদের নিকট যখনই কোন রাসূল এসেছে তখনই তারা তাকে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করেছে।”(৩৬:৩০)আল্লাহ পাক বলেনঃ আমি তাদের একের পর এককে ধ্বংস করে দিয়েছি। যেমন অন্য জায়গায় তিনি বলেনঃ (আরবী) অর্থাৎ ‘নূহ (আঃ)-এর পরেও আমি বহু জনপদকে ধ্বংস করেছি। (১৭:১৭)মহান আল্লাহর উক্তিঃ আমি তাদেরকে কাহিনীর বিষয় করেছি। যেমন তিনি বলেনঃ (আরবী) অর্থাৎ “সুতরাং আমি তাদেরকে কাহিনীর বিষয় করেছি এবং তাদেরকে সম্পূর্ণরূপে টুকরা টুকরা করে ফেলেছি।” (৩৪:১৯)
৪৫-৪৯ নং আয়াতের তাফসীর: আল্লাহ তা'আলা খবর দিচ্ছেন যে, তিনি হযরত মূসা (আঃ) ও তাঁর ভাই হারুন (আঃ)-কে নিদর্শন ও সুস্পষ্ট প্রমাণসহ ফিরাউন ও তার পারিষদবর্গের নিকট প্রেরন করেন। কিন্তু তারা তাদের পূর্ববর্তী কাফিরদের মতই তাদেরকে সি করে এবং তাঁদের বিরুদ্ধাচরণে উঠে পড়ে লেগে যায়। তারা তাদেরকে বলেঃ তোমরা তো আমাদের মতই মানুষ। সুতরাং আমরা তোমাদের নবুওয়াতকে বিশ্বাস করতে পারি না। তাদের অন্তর তাদের পূর্ববর্তী কাফিরদের মতই শক্ত হয়ে যায়। অবশেষে একদিনেই আল্লাহ তা'আলা তাদের সবকেই সমুদ্রে ডুবিয়ে দেন।এরপর লোকদেরকে হিদায়াত করার জন্যে হযরত মূসা (আঃ)-কে তাওরাত প্রদান করা হয়। আবার মুমিনদের হাতে কাফিররা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। জিহাদের হুকুম অবতীর্ণ হয়। ফিরাউন ও তার কওম কিবতীদের পরে এরূপভাবে সাধারণ আযাবে কোন উম্মত সমূলে ধ্বংস হয়ে যায়নি। যেমন আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ (আরবী) অর্থাৎ “আমি তো পূর্ববর্তী বহু মানবগোষ্ঠীকে বিনাশ করবার পর মূসা (আঃ)-কে দিয়েছিলাম কিতাব, মানব জাতির জন্যে জ্ঞান-বর্তিকা, পথ-নির্দেশ ও দয়া স্বরূপ, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে।” (২৮:৪৩)
DUA
Dua from Quran - 1
Dua from Quran-1
رَبَّنَا تَقَبَّلْ مِنَّا إِنَّكَ أَنْتَ السَّمِيعُ العَلِيمُ
Rabbana taqabbal minna innaka antas Sameeaul Aleem
Our Lord, accept [this] from us. Indeed, You are the Hearing,1 the Knowing.
হে আমাদের রাব্ব! আমাদের পক্ষ হতে এটি গ্রহণ করুন, নিশ্চয়ই আপনি শ্রবণকারী, মহাজ্ঞানী।
Surah Al-Baqarah - 2:127
Surah Al-Baqarah - 2:127
وَإِذْ يَرْفَعُ إِبْرَٰهِـۧمُ ٱلْقَوَاعِدَ مِنَ ٱلْبَيْتِ وَإِسْمَـٰعِيلُ رَبَّنَا تَقَبَّلْ مِنَّآ ۖ إِنَّكَ أَنتَ ٱلسَّمِيعُ ٱلْعَلِيمُ
যখন ইবরাহীম ও ইসমাঈল কা‘বার ভিত্তি স্থাপন করল (তখন বলল) হে আমাদের রাব্ব! আমাদের পক্ষ হতে এটি গ্রহণ করুন, নিশ্চয়ই আপনি শ্রবণকারী, মহাজ্ঞানী।
— Sheikh Mujibur Rahman
And [mention] when Abraham was raising the foundations of the House and [with him] Ishmael, [saying], "Our Lord, accept [this] from us. Indeed, You are the Hearing,1 the Knowing.2
— Saheeh International
Tafsir Abu Bakr Zakaria
وَإِذْ يَرْفَعُ إِبْرَٰهِـۧمُ ٱلْقَوَاعِدَ مِنَ ٱلْبَيْتِ وَإِسْمَـٰعِيلُ رَبَّنَا تَقَبَّلْ مِنَّآ ۖ إِنَّكَ أَنتَ ٱلسَّمِيعُ ٱلْعَلِيمُ
আর স্মরণ করুন, যখন ইবরাহীম ও ইসমাঈল কাবাঘরের ভিত্তি স্থাপন করছিলেন, (তারা বলছিলেন) ‘হে আমাদের রব [১]! আমাদের পক্ষ থেকে কবুল করুন [২]। নিশ্চয় আপনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ [৩]।
[১] এখানে লক্ষণীয় যে, ইবরাহীম ‘আলাইহিস সালাম (رب) শব্দ দ্বারা দো'আ আরম্ভ করেছেন। তিনি এই শব্দের মাধ্যমে দো'আ করার রীতি শিক্ষা দিয়েছেন। কারণ এ জাতীয় শব্দ আল্লাহ্র রহমত ও কৃপা আকৃষ্ট করার ব্যাপারে খুবই কার্যকর ও সহায়ক। ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, “ইবরাহীম ‘আলাইহিস সালাম ইসমাঈলকে বললেন, হে ইসমাঈল। আল্লাহ্ আমাকে একটি কাজের নির্দেশ দিয়েছেন। ইসমাঈল বললেন, আপনার রব আপনাকে যা নির্দেশ করেছেন তা বাস্তবায়িত করুন। ইবরাহীম বললেন, তুমি কি আমাকে সাহায্য করবে? ইসমাঈল বললেন, আমি আপনাকে সাহায্য করব। ইবরাহীম পাশের একটি উচু জায়গা দেখিয়ে বললেন, আল্লাহ্ আমাকে এখানে একটি ঘর বানাতে নির্দেশ দিয়েছেন। ইবনে আব্বাস বলেন, তারপর তারা দু’জনে ঘরের ভিত্তি স্থাপন করে তা উচু করছিলেন। ইসমাঈল পাথর নিয়ে আসতেন আর ইবরাহীম ঘর বানাতেন। তারপর যখন ঘর উচু হয়ে গেল তখন ইসমাঈল এ পাথরটি এনে ইবরাহীমের পায়ের নীচে রাখলেন। তখন ইবরাহীম তাতে দাঁড়িয়ে ঘর বানাতে থাকলেন। এমতাবস্থায় তাদের মুখ থেকে এ দোআ বের হচ্ছিল। ” [বুখারী ৩৬৬৪]
[২] ইবরাহীম ‘আলাইহিস সালাম আল্লাহ্র নির্দেশে সিরিয়ার সুজলা সুফলা সুদর্শন ভূ-খণ্ড ছেড়ে মক্কার বিশুস্ক পাহাড়সমূহের মাঝখানে স্বীয় পরিবার-পরিজনকে এনে রাখেন এবং কা'বা গৃহের নির্মাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করেন। এরূপ ক্ষেত্রে অন্য কোন আত্মত্যাগী ইবাদাতকারীর অন্তরে অহংকার দানা বাধতে পারত এবং সে তার ক্রিয়াকর্মকে অনেক মূল্যবান মনে করতে পারত। কিন্তু এখানে ছিলেন আল্লাহ্র এমন একজন বন্ধু যিনি আল্লাহ্র প্রতাপ এবং মহিমা সম্পর্কে যথার্থভাবে অবহিত। তিনি জানতেন, আল্লাহ্র উপযুক্ত ইবাদাত ও আনুগত্য কোন মানুষের পক্ষেই সম্ভব নয়। প্রত্যেকেই নিজ নিজ শক্তি-সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করে। তাই আমল যত বড়ই হোক সেজন্য অহংকার না করে কেঁদে কেঁদে এমনি দো'আ করা প্রয়োজন যে, হে আমার রব! আমার এ আমল কবুল হোক। কা'বা গৃহ নির্মাণের আমল প্রসংগে ইবরাহীম ‘আলাইহিস সালাম তাই বলেছেন, (رَبَّنَا تَقَبَّلْ مِنَّا) হে রব! আমাদের এ আমল কবুল করুন। কেননা, আপনি শ্রোতা, আপনি সর্বজ্ঞ। [ মা'আরিফুল কুরআন ]
[৩] সন্তানের প্রতি স্নেহ ও মমতা শুধু একটি স্বাভাবিক ও সহজাত বৃত্তিই নয়; বরং এ ব্যাপারে আল্লাহ্ তা'আলারও নির্দেশ রয়েছে। উল্লেখিত আয়াতসমূহ এর প্রমাণ। তিনি সন্তানদের দুনিয়া ও আখেরাতের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য আল্লাহ্র কাছে দোআ করেছেন।
DUA
Remembrance After Prayer - 1
Remembrance After Prayer-1
لَا إلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ،
La ilaha illal-lahu wahdahu la shareeka lah, lahul-mulku walahul-hamd, wahuwa AAala kulli shayin qadeer,
লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মূলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বাদীর।
None has the right to be worshipped except Allah, alone, without partner, to Him belongs all sovereignty and praise and He is over all things omnipotent,
একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর, আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান,
Al-Bukhari 1:255 (Sahih al-Bukhari 6403, 6473)
Sahih al-Bukhari 6403
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ سُمَىٍّ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ـ رضى الله عنه ـ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ قَالَ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ، وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ، وَهْوَ عَلَى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ. فِي يَوْمٍ مِائَةَ مَرَّةٍ، كَانَتْ لَهُ عَدْلَ عَشْرِ رِقَابٍ، وَكُتِبَ لَهُ مِائَةُ حَسَنَةٍ، وَمُحِيَتْ عَنْهُ مِائَةُ سَيِّئَةٍ، وَكَانَتْ لَهُ حِرْزًا مِنَ الشَّيْطَانِ يَوْمَهُ ذَلِكَ، حَتَّى يُمْسِيَ، وَلَمْ يَأْتِ أَحَدٌ بِأَفْضَلَ مِمَّا جَاءَ بِهِ إِلاَّ رَجُلٌ عَمِلَ أَكْثَرَ مِنْهُ ".
Narrated Abu Huraira: Allah's Messenger (ﷺ) said," Whoever says: "La ilaha illal-lah wahdahu la sharika lahu, lahu-l-mulk wa lahul- hamd wa huwa 'ala kulli shai'in qadir," one hundred times will get the same reward as given for manumitting ten slaves; and one hundred good deeds will be written in his accounts, and one hundred sins will be deducted from his accounts, and it (his saying) will be a shield for him from Satan on that day till night, and nobody will be able to do a better deed except the one who does more than he."
৬৪০৩. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি দিনের মধ্যে একশ’ বার পড়বে ‘আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই, তিনি এক, তাঁর কোন অংশীদার নেই। রাজত্ব একমাত্র তাঁরই, প্রশংসা তাঁরই, তিনি সব কিছুর উপর সর্বশক্তিমান।’ সে দশটি গোলাম মুক্ত করার সাওয়াব লাভ করবে এবং তার জন্য একশ’টি নেকী লেখা হবে, আর তার একশ’টি গুনাহ মিটিয়ে দেয়া হবে। আর সে দিন সন্ধ্যা অবধি এটা তার জন্য রক্ষাকবচ হবে এবং তার চেয়ে অধিক ফাযীলাতপূর্ণ ‘আমল আর কারো হবে না। তবে সে ব্যক্তি ছাড়া যে ব্যক্তি এ ‘আমল তার চেয়েও অধিক করবে।
Sahih al-Bukhari 6403
YOUTH
MY MUSLIM MANNERS
I am a Muslim, I am Honest
A Muslim should always practice honesty, or amanah. He or she speaks the truth, and does not lie. He or she is also trustworthy. He can be trusted with money, things and secrets.
People trusted Muhammad ﷺ because he never lied. He never cheated anyone. People in Makkah used to give him their expensive things, so he could keep them safe. If they told him a secret, he would never tell other people about it.
Prophet Muhammad ﷺ had the best manners, just like the Qur'an said about him: "And indeed, you have great manners."
Allah Sees Us
One night, Omar ibn-ul-Khattab, the second Muslim Khalifah, was walking through the city of Madinah. He was checking on people to look for those who needed help, and to visit the ill.
Then, Omar heard a woman talking to her daughter.
Mother: Dear daughter, get the milk ready to sell for tomorrow. Since we don't have a lot of milk, mix it with water. That way, we will get more money.
Daughter: But mother, didn't the Khaleefah Omar forbid cheating?
Mother: Mix it, dear. Omar cannot see us now.
Daughter: Omar cannot see us now, but Allah can see us all the time.
The Khaleefah Omar was very happy with the girl. She was honest and refused to cheat.
Later on, she got married to Omar's son Asim. She was the grandmother of Omar ibn Abdul Aziz, one of the greatest Muslim khaleefahs ever.
"Indeed, Allah is ever-watching upon you"
Why should you be honest?
Honesty brings you closer to Allah SWT. Honesty will earn you the trust of people. Honesty makes everyone respect you.
We have learned
Allah SWT knows everything we say and do.
Allah loves those who are honest.
Being honest makes everyone happy.
When you are honest you make others do the same.
Prophet Muhammad was the best example of honesty.
Honesty will lead to Jannah.
Honesty will earn you the trust of your parents and others.
Questions
What is honesty?
Why is it good to be honest and truthful?
Why is it bad to be dishonest and a liar?
Why did Khaleefah Omar respect the young woman in the story?