1443H Week-45

Friday, 17 June 2022

 

 

QURAN

Ash-Shu'ara | The Poets | Verse 116-122

26:116

قَالُوا۟ لَئِن لَّمْ تَنتَهِ يَـٰنُوحُ لَتَكُونَنَّ مِنَ ٱلْمَرْجُومِينَ ١١٦

They said, "If you do not desist, O Noah, you will surely be of those who are stoned."

— Saheeh International

তারা বললঃ হে নূহ! তুমি যদি নিবৃত্ত না হও তাহলে তুমি অবশ্যই প্রস্তরাঘাতে নিহতদের অন্তর্ভুক্ত হবে।

— Sheikh Mujibur Rahman


26:117

قَالَ رَبِّ إِنَّ قَوْمِى كَذَّبُونِ ١١٧

He said, "My Lord, indeed my people have denied me.

— Saheeh International

নূহ বললঃ হে আমার রাব্ব! আমার সম্প্রদায়তো আমাকে অস্বীকার করছে।

— Sheikh Mujibur Rahman


26:118

فَٱفْتَحْ بَيْنِى وَبَيْنَهُمْ فَتْحًۭا وَنَجِّنِى وَمَن مَّعِىَ مِنَ ٱلْمُؤْمِنِينَ ١١٨

Then judge between me and them with decisive judgement and save me and those with me of the believers."

— Saheeh International

সুতরাং আমার ও তাদের মধ্যে স্পষ্ট মীমাংসা করে দিন এবং আমাকে এবং আমার সাথে যে সব মু’মিন রয়েছে তাদেরকে রক্ষা করুন।

— Sheikh Mujibur Rahman


26:119

فَأَنجَيْنَـٰهُ وَمَن مَّعَهُۥ فِى ٱلْفُلْكِ ٱلْمَشْحُونِ ١١٩

So We saved him and those with him in the laden ship.

— Saheeh International

অতঃপর আমি তাকে ও তার সঙ্গে যারা ছিল তাদেরকে রক্ষা করলাম বোঝাই করা নৌ-যানে।

— Sheikh Mujibur Rahman


26:120

ثُمَّ أَغْرَقْنَا بَعْدُ ٱلْبَاقِينَ ١٢٠

Then We drowned thereafter the remaining ones.

— Saheeh International

অতঃপর অবশিষ্ট সবাইকে নিমজ্জিত করলাম।

— Sheikh Mujibur Rahman


26:121

إِنَّ فِى ذَٰلِكَ لَـَٔايَةًۭ ۖ وَمَا كَانَ أَكْثَرُهُم مُّؤْمِنِينَ ١٢١

Indeed in that is a sign, but most of them were not to be believers.

— Saheeh International

এতে অবশ্যই রয়েছে নিদর্শন, কিন্তু তাদের অধিকাংশই বিশ্বাসী নয়।

— Sheikh Mujibur Rahman


26:122

وَإِنَّ رَبَّكَ لَهُوَ ٱلْعَزِيزُ ٱلرَّحِيمُ ١٢٢

And indeed, your Lord - He is the Exalted in Might, the Merciful.

— Saheeh International

এবং তোমার রাব্ব, তিনিতো পরাক্রমশালী, দয়ালু।

— Sheikh Mujibur Rahman

Tafsir Ibn Kathir 

His People's Threat, Nuh's Prayer against Them, and Their Destruction

Nuh stayed among his people for a long time, calling them to Allah night and day, in secret and openly. The more he repeated his call to them, the more determined were they to cling to their extreme disbelief and resist his call. In the end, they said:

لَئِنْ لَّمْ تَنْتَهِ ينُوحُ لَتَكُونَنَّ مِنَ الْمُرْجُومِينَ

(If you cease not, O Nuh you will surely be among those stoned.) meaning, `if you do not stop calling us to your religion,'

لَتَكُونَنَّ مِنَ الْمُرْجُومِينَ

(you will surely be among those stoned.) meaning, `we will stone you.' At that point, he prayed against them, and Allah responded to his prayer. Nuh said:

رَبِّ إِنَّ قَوْمِى كَذَّبُونِفَافْتَحْ بَيْنِى وَبَيْنَهُمْ فَتْحاً

(My Lord! Verily, my people have denied me. Therefore judge You between me and them.) This is like the Ayah:

فَدَعَا رَبَّهُ أَنُّى مَغْلُوبٌ فَانتَصِرْ

(Then he invoked his Lord (saying): "I have been overcome, so help (me)!")(54:10) And Allah says here:

فَأَنجَيْنَـهُ وَمَن مَّعَهُ فِى الْفُلْكِ الْمَشْحُونِ - ثُمَّ أَغْرَقْنَا بَعْدُ الْبَـقِينَ

(And We saved him and those with him in the laden ship. Then We drowned the rest thereafter.) The "laden ship" is one that is filled with cargo and the couples, one pair from every species, that were carried in it. This Ayah means: `We saved Nuh and all of those who followed him, and We drowned those who disbelieved in him and went against his commands, all of them.'

إِنَّ فِى ذَلِكَ لأَيَةً وَمَا كَانَ أَكْثَرُهُم مُّؤْمِنِينَ وَإِنَّ رَبَّكَ لَهُوَ الْعَزِيزُ الرَّحِيمُ

(Verily, in this is indeed a sign, yet most of them are not believers. And verily your Lord, He is indeed the All-Mighty, the Most Merciful.)

كَذَّبَتْ عَادٌ الْمُرْسَلِينَ - إِذْ قَالَ لَهُمْ أَخُوهُمْ هُودٌ أَلاَ تَتَّقُونَ - إِنِّى لَكُمْ رَسُولٌ أَمِينٌ

-

فَاتَّقُواْ اللَّهَ وَأَطِيعُونِ

তাফসীর ইবনে কাছীর 

১১৬-১২২ নং আয়াতের তাফসীর: দীর্ঘদিন ধরে হযরত নূহ (আঃ) তাঁর কওমের মধ্যে অবস্থান করেন। দিন-রাত তাদেরকে তিনি প্রকাশ্যে ও গোপনে আল্লাহর পথে আহ্বান করতে থাকেন। কিন্তু যতই তিনি সৎ কর্মে বেড়ে চলেন ততই তারা মন্দ কর্মে এগিয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত শক্তির দাপট দেখিয়ে বলেঃ “যদি তুমি আমাদেরকে দ্বীনের দাওয়াত দেয়া বন্ধ না কর তবে আমরা তোমাকে পাথর মেরে হত্যা করবো।” তিনিও তখন তাদের বিরুদ্ধে মহান আল্লাহর দরবারে হাত উঠিয়ে দেন। তিনি বলেনঃ “হে আমার প্রতিপালক! আমার সম্প্রদায় তো আমাকে অস্বীকার করছে। সুতরাং আপনি আমার ও তাদের মধ্যে স্পষ্ট মীমাংসা করে দিন এবং আমাকে ও আমার সাথে যেসব মুমিন রয়েছে তাদেরকে রক্ষা করুন।” মহামহিমান্বিত আল্লাহ তাঁর প্রার্থনা কবুল করেন এবং মানুষ, জীবজন্তু ও আসবাবপত্রে ভরপুর নৌকায় আরোহণের নির্দেশ দেন। এরপর আসমান ও যমীন হতে প্লাবন এসে পড়ে এবং ভূ-পৃষ্ঠের সমস্ত কাফিরের মূলোৎপাটিত হয়। এতে অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে, কিন্তু অধিকাংশ মানুষই মুমিন নয়। আল্লাহ পরাক্রমশালী, আবার সাথে। সাথে তিনি পরম দয়ালুও বটে। 

 

HADITH

42. Distribution of Water | পানি সেচ | 2351-2355

(1) Chapter: Giving water in charity, or as a gift, and whoever thinks that giving water in charity, or as a gift or by way of a testament is permissible, whether it is divided or not

بَابٌ في الشُّرْبِ، وَمَنْ رَأَى صَدَقَةَ الْمَاءِ وَهِبَتَهُ وَوَصِيَّتَهُ جَائِزَةً، مَقْسُومًا كَانَ أَوْ غَيْرَ مَقْسُومٍ

পরিচ্ছেদঃ ৪২/০০. পানি পান সম্পর্কে। 

Narrated Sahl bin Sa`d:

A tumbler (full of milk or water) was brought to the Prophet (ﷺ) who drank from it, while on his right side there was sitting a boy who was the youngest of those who were present and on his left side there were old men. The Prophet (ﷺ) asked, "O boy, will you allow me to give it (i.e. the rest of the drink) to the old men?" The boy said, "O Allah's Messenger (ﷺ)! I will not give preference to anyone over me to drink the rest of it from which you have drunk." So, the Prophet (ﷺ) gave it to him.

حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ أَبِي مَرْيَمَ، حَدَّثَنَا أَبُو غَسَّانَ، قَالَ حَدَّثَنِي أَبُو حَازِمٍ، عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ ـ رضى الله عنه ـ قَالَ أُتِيَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم بِقَدَحٍ فَشَرِبَ مِنْهُ، وَعَنْ يَمِينِهِ غُلاَمٌ أَصْغَرُ الْقَوْمِ، وَالأَشْيَاخُ عَنْ يَسَارِهِ فَقَالَ ‏ "‏ يَا غُلاَمُ أَتَأْذَنُ لِي أَنْ أُعْطِيَهُ الأَشْيَاخَ ‏"‏‏.‏ قَالَ مَا كُنْتُ لأُوثِرَ بِفَضْلِي مِنْكَ أَحَدًا يَا رَسُولَ اللَّهِ‏.‏ فَأَعْطَاهُ إِيَّاهُ‏.‏

২৩৫১. সাহল ইবনু সা‘দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট একটি পিয়ালা আনা হল। তিনি তা হতে পান করলেন। তখন তাঁর ডান দিকে ছিল একজন বয়ঃকনিষ্ঠ বালক আর বয়স্ক লোকেরা ছিলেন তাঁর বাম দিকে। তিনি বললেন, হে বালক! তুমি কি আমাকে অবশিষ্ট (পানিটুকু) বয়স্কদেরকে দেয়ার অনুমতি দিবে? সে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আপনার নিকট থেকে ফাযীলাত পাওয়ার ব্যাপারে আমি আমার চেয়ে অন্য কাউকে প্রাধান্য দিব না। অতঃপর তিনি তা তাকে প্রদান করলেন।

Sahih al-Bukhari 2351


Narrated Az-Zuhri:

Anas bin Malik said, that once a domestic sheep was milked for Allah's Messenger (ﷺ) while he was in the house of Anas bin Malik. The milk was mixed with water drawn from the well in Anas's house. A tumbler of it was presented to Allah's Messenger (ﷺ) who drank from it. Then Abu Bakr was sitting on his left side and a bedouin on his right side. When the Prophet (ﷺ) removed the tumbler from his mouth, `Umar was afraid that the Prophet (ﷺ) might give it to the bedouin, so he said. "O Allah's Messenger (ﷺ)! Give it to Abu Bakr who is sitting by your side." But the Prophet (ﷺ) gave it to the bedouin, who was to his right and said, "You should start with the one on your right side."

حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ، أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ حَدَّثَنِي أَنَسُ بْنُ مَالِكٍ ـ رضى الله عنه ـ أَنَّهَا حُلِبَتْ لِرَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم شَاةٌ دَاجِنٌ وَهْىَ فِي دَارِ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، وَشِيبَ لَبَنُهَا بِمَاءٍ مِنَ الْبِئْرِ الَّتِي فِي دَارِ أَنَسٍ، فَأَعْطَى رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم الْقَدَحَ فَشَرِبَ مِنْهُ، حَتَّى إِذَا نَزَعَ الْقَدَحَ مِنْ فِيهِ، وَعَلَى يَسَارِهِ أَبُو بَكْرٍ وَعَنْ يَمِينِهِ أَعْرَابِيٌّ فَقَالَ عُمَرُ وَخَافَ أَنْ يُعْطِيَهُ الأَعْرَابِيَّ أَعْطِ أَبَا بَكْرٍ يَا رَسُولَ اللَّهِ عِنْدَكَ‏.‏ فَأَعْطَاهُ الأَعْرَابِيَّ الَّذِي عَلَى يَمِينِهِ، ثُمَّ قَالَ ‏ "‏ الأَيْمَنَ فَالأَيْمَنَ ‏"‏‏.‏

২৩৫২. আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর জন্য একটি বকরীর দুধ দোহন করা হল। তখন তিনি আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)-এর ঘরে অবস্থান করছিলেন এবং সেই দুধের সঙ্গে আনাস ইবনু মালিকের বাড়ীর কূয়ার পানি মেশানো হল। তারপর পাত্রটি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে দেয়া হল। তিনি তা হতে পান করলেন। পাত্রটি তাঁর মুখ হতে আলাদা করার পর তিনি দেখলেন যে, তাঁর বাঁ দিকে আবূ বকর ও ডান দিকে একজন বেদুঈন রয়েছে। পাত্রটি তিনি হয়ত বেদুঈনকে দিয়ে দেবেন এ আশঙ্কায় ‘উমার (রাঃ) বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আবূ বকর (রাঃ) আপনারই পাশে, তাকে পাত্রটি দিন। তিনি বেদুঈনকে পাত্রটি দিলেন, যে তাঁর ডান পাশে ছিল। অতঃপর তিনি বললেন, ডান দিকের লোক বেশী হাক্বদার।

Sahih al-Bukhari 2352


(2) Chapter: Superfluous water should not be withheld from others

باب مَنْ قَالَ إِنَّ صَاحِبَ الْمَاءِ أَحَقُّ بِالْمَاءِ حَتَّى يَرْوَى

পরিচ্ছেদঃ ৪২/২. পানির মালিক পানি ব্যবহারের বেশী হকদার, তার জমি পরিসিঞ্চিত না হওয়া পর্যন্ত। 

Narrated Abu Huraira:

Allah's Messenger (ﷺ) said, "Do not withhold the superfluous water, for that will prevent people from grazing their cattle."

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ـ رضى الله عنه ـ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ يُمْنَعُ فَضْلُ الْمَاءِ لِيُمْنَعَ بِهِ الْكَلأُ ‏"‏‏.‏

২৩৫৩. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ঘাস উৎপাদন হতে বিরত রাখার উদ্দেশে প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি রুখে রাখা যাবে না। 

Sahih al-Bukhari 2353


Narrated Abu Huraira:

that Allah's Messenger (ﷺ) said, "Do not withhold the superfluous water in order to withhold the superfluous grass."

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنْ عُقَيْلٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنِ ابْنِ الْمُسَيَّبِ، وَأَبِي، سَلَمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ـ رضى الله عنه ـ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ تَمْنَعُوا فَضْلَ الْمَاءِ لِتَمْنَعُوا بِهِ فَضْلَ الْكَلإِ ‏"‏‏.‏

২৩৫৪. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, অতিরিক্ত ঘাসে বাধা সৃষ্টির উদ্দেশে অতিরিক্ত পানি রুখে রাখবে না। 

Sahih al-Bukhari 2354


(3) Chapter: If one digs a well and somebody falls in it and dies

باب مَنْ حَفَرَ بِئْرًا فِي مِلْكِهِ لَمْ يَضْمَنْ

পরিচ্ছেদঃ ৪২/৩. কেউ যদি নিজের জায়গায় কুয়া খনন করে (এবং তাতে যদি কেউ পড়ে মৃত্যু বরণ করে) তবে মালিক তার জন্য দোষি থাকবে না। 

Narrated Abu Huraira:

Allah's Messenger (ﷺ) said, "No bloodmoney will be charged if somebody dies in a mine or in a well or is killed by an animal; and if somebody finds a treasure in his land he has to give one-fifth of it to the Government."

حَدَّثَنَا مَحْمُودٌ، أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ، عَنْ إِسْرَائِيلَ، عَنْ أَبِي حَصِينٍ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ـ رضى الله عنه ـ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ الْمَعْدِنُ جُبَارٌ، وَالْبِئْرُ جُبَارٌ، وَالْعَجْمَاءُ جُبَارٌ، وَفِي الرِّكَازِ الْخُمُسُ ‏"‏‏.‏

২৩৫৫. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, খনি ও কূপে কাজ করা অবস্থায় অথবা জন্তু-জানোয়ারের আঘাতে মারা গেলে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে না এবং রিকায (খনিজ দ্রব্যে) পঞ্চমাংশ দিতে হবে। 

Sahih al-Bukhari 2355

YOUTH

PRAYING THE PROPHET'S WAY  

Beware of Najasah

One of the conditions of prayer is purity and cleanliness. This means that we cannot pray or do other acts of 'ibadah (worship) unless we are pure and clean. As Muslims, we should always be clean, and cleanliness is of even more importance when it comes to salah. The state of cleanliness and purity is called taharah. If we are not in a state of taharah when we pray, our prayer does not count. When we are in a state of purity, we are tahir, or pure.

Najasah is the opposite of taharah. It is anything that is considered impure in Islam. Najasah can make us impure if it comes in contact with our clothes or bodies.

What things are considered Najis?

The word najasah means "impurity," and the word najis means "impure." The follow­ing things are considered impure or unclean:

Any water with any of these impurities in it is also consid­ered impure if the color, taste, or smell is changed. We cannot make wudoo' with such water.

What do you do if you come in contact with najasah?

If the clothes or body are considered to be unclean, it is obligatory to wash them with water until they are pure again. The Prophet told us to wash najasah off until our bodies or clothes are clean. Washing seven times (six times with water and one with soap) is especially for dog's saliva.

We should remember what things are considered najis so that if we ever come in contact with them, we can clean ourselves. As Muslims, we should always be in a state of taharah, so that we are ready to worship Allah at all times. If we are not in a state of taharah, then any salah we perform will not be valid. 

Questions