1444H Week-25
Friday, 20 January 2023
QURAN
Al-Qasas | The Stories | Verse 01-06
28:1
طسٓمٓ ١
Ṭā, Seen, Meem.
— Saheeh International
তা-সীন-মীম।
— Sheikh Mujibur Rahman
28:2
تِلْكَ ءَايَـٰتُ ٱلْكِتَـٰبِ ٱلْمُبِينِ ٢
These are verses of the clear Book.
— Saheeh International
এই আয়াতগুলি সুস্পষ্ট কিতাবের।
— Sheikh Mujibur Rahman
28:3
نَتْلُوا۟ عَلَيْكَ مِن نَّبَإِ مُوسَىٰ وَفِرْعَوْنَ بِٱلْحَقِّ لِقَوْمٍۢ يُؤْمِنُونَ ٣
We recite to you from the news of Moses and Pharaoh in truth for a people who believe.
— Saheeh International
আমি তোমার নিকট মূসা ও ফির‘আউনের কিছু বৃত্তান্ত যথাযথভাবে বিবৃত করছি, মু’মিন সম্প্রদায়ের উদ্দেশে।
— Sheikh Mujibur Rahman
28:4
إِنَّ فِرْعَوْنَ عَلَا فِى ٱلْأَرْضِ وَجَعَلَ أَهْلَهَا شِيَعًۭا يَسْتَضْعِفُ طَآئِفَةًۭ مِّنْهُمْ يُذَبِّحُ أَبْنَآءَهُمْ وَيَسْتَحْىِۦ نِسَآءَهُمْ ۚ إِنَّهُۥ كَانَ مِنَ ٱلْمُفْسِدِينَ ٤
Indeed, Pharaoh exalted himself in the land and made its people into factions, oppressing a sector among them, slaughtering their [newborn] sons and keeping their females alive. Indeed, he was of the corrupters.
— Saheeh International
নিশ্চয়ই ফির‘আউন তার দেশে পরাক্রমশালী হয়েছিল এবং সেখানকার অধিবাসীবৃন্দকে বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করে তাদের একটি শ্রেণীকে সে হীনবল করেছিল, তাদের পুত্রদেরকে সে হত্যা করত এবং নারীদেরকে সে জীবিত রাখত। সেতো ছিল বিপর্যয় সৃষ্টিকারী।
— Sheikh Mujibur Rahman
28:5
وَنُرِيدُ أَن نَّمُنَّ عَلَى ٱلَّذِينَ ٱسْتُضْعِفُوا۟ فِى ٱلْأَرْضِ وَنَجْعَلَهُمْ أَئِمَّةًۭ وَنَجْعَلَهُمُ ٱلْوَٰرِثِينَ ٥
And We wanted to confer favor upon those who were oppressed in the land and make them leaders and make them inheritors
— Saheeh International
আমি ইচ্ছা করলাম, সে দেশে যাদেরকে হীনবল করা হয়েছিল তাদের প্রতি অনুগ্রহ করতে; তাদেরকে নেতৃত্ব দান করতে ও দেশের অধিকারী করতে,
— Sheikh Mujibur Rahman
28:6
وَنُمَكِّنَ لَهُمْ فِى ٱلْأَرْضِ وَنُرِىَ فِرْعَوْنَ وَهَـٰمَـٰنَ وَجُنُودَهُمَا مِنْهُم مَّا كَانُوا۟ يَحْذَرُونَ ٦
And establish them in the land and show Pharaoh and [his minister] Hāmān and their soldiers through them that which they had feared.
— Saheeh International
আর তাদেরকে দেশের ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত করতে; এবং ফির‘আউন, হামান ও তাদের বাহিনীকে তা দেখিয়ে দিতে যা তাদের নিকট থেকে তারা আশংকা করত।
— Sheikh Mujibur Rahman
Tafsir Ibn Kathir
Which was revealed in Makkah
Imam Ahmad bin Hanbal, may Allah have mercy on him, recorded that Ma`diykarib said: "We came to `Abdullah and asked him to recite to us:
طسم
(Ta Sin Mim.) the two hundred. He said, `I do not know it; you should go to someone who learned it from the Messenger of Allah Khabbab bin Al-Aratt.' So we went to Khabbab bin Al-Aratt and he recited it to us, may Allah be pleased with him."
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَـنِ الرَّحِيمِ
In the Name of Allah, the Most Gracious, the Most Merciful.
The Story of Musa and Fir`awn, and what Allah intended for Their People
We have already discussed the significance of the separate letters.
تِلْكَ ءَايَـتُ الْكِتَـبِ الْمُبِينِ
(These are the Ayat of the manifest Book.) means the Book which is clear and makes plain the true reality of things, and tells us about what happened and what will happen.
نَتْلُواْ عَلَيْكَ مِن نَّبَإِ مُوسَى وَفِرْعَوْنَ بِالْحَقِّ
(We recite to you some of the news of Musa and Fir`awn in truth,) This is like the Ayah,
نَحْنُ نَقُصُّ عَلَيْكَ أَحْسَنَ الْقَصَصِ
(We relate unto you the best of stories) (12:3). which means, `We tell you about things as they really were, as if you are there and are seeing them yourself.' Then Allah says:
إِنَّ فِرْعَوْنَ عَلاَ فِى الاٌّرْضِ
(Verily, Fir`awn exalted himself in the land) means, he was an arrogant oppressor and tyrant.
وَجَعَلَ أَهْلَهَا شِيَعاً
(and made its people Shiya`) means, he made them into different classes, each of which he used to do whatever he wanted of the affairs of his state.
يَسْتَضْعِفُ طَآئِفَةً مِّنْهُمْ
(weakening a group among them. ) This refers to the Children of Israel, who at that time were the best of people, even though this tyrant king overpowered them, using them to do the most menial work and forcing them to hard labor night and day for him and his people. At the same time, he was killing their sons and letting their daughters live, to humiliate them and because he feared that there might appear among them the boy who would be the cause of his destruction and the downfall of his kingdom. So Fir`awn took precautions against that happening, by ordering that all boys born to the Children of Israel should be killed, but this precaution did not protect him against the divine decree, because when the term of Allah comes, it cannot be delayed, and for each and every matter there is a decree from Allah. Allah says:
وَنُرِيدُ أَن نَّمُنَّ عَلَى الَّذِينَ اسْتُضْعِفُواْ فِى الاٌّرْضِ
(And We wished to do a favor to those who were weak in the land,) until His saying;
يَحْذَرُونَ
(which they feared.) And Allah did indeed do this to them, as He says:
وَأَوْرَثْنَا الْقَوْمَ الَّذِينَ كَانُواْ يُسْتَضْعَفُونَ
(And We made the people who were considered weak) until His saying;
يَعْرِشُونَ
(they erected) (7:137). And Allah said:
كَذَلِكَ وَأَوْرَثْنَـهَا بَنِى إِسْرَءِيلَ
(Thus and We caused the Children of Israel to inherit them) (26: 59). Fir`awn hoped that by his strength and power he would be saved from Musa, but that did not help him in the slightest. Despite his great power as a king he could not oppose the decree of Allah, which can never be overcome. On the contrary, Allah's ruling was carried out, for it had been written and decreed from past eternity that Fir`awn would meet his doom at the hands of Musa.
তাফসীর ইবনে কাছীর
১-৬ নং আয়াতের তাফসীর: হযরত মা’দীকাৱাব (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আমরা হযরত আবদুল্লাহ (রাঃ)-এর নিকট এসে তার কাছে আবেদন জানালাম যে, তিনি যেন আমাদেরকে (আরবি) দুশ বার পাঠ করে শুনিয়ে দেন। তখন তিনি বললেনঃ “এটা আমার মুখস্থ নেই, তোমরা বরং হযরত খাব্বাব ইবনে আরাত্ত (রাঃ)-এর নিকট গিয়ে তার থেকে এটা শ্রবণ কর। কেননা, স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সঃ) তাঁকে এটা শিখিয়েছেন। সুতরাং আমরা হযরত খাব্বাব ইবনে আরাত্ত (রাঃ)-এর নিকট গমন করলে তিনি আমাদেরকে সূরাটি পড়ে শুনিয়ে দেন। (এটা ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রঃ) বর্ণনা করেছেন)
১-৬ নং আয়াতের তাফসীর(আারবি)-এর বর্ণনা ইতিপূর্বে গত হয়েছে। মহামহিমান্বিত আল্লাহ বলেন যে, এই আয়াতগুলো হলো সুস্পষ্ট কিতাবের অর্থাৎ পবিত্র কুরআনের। সমস্ত কাজের মূল এবং অতীতের ও ভবিষ্যতের সমস্ত খবর এই কিতাবের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে।অতঃপর মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী (সঃ)! আমি তোমার নিকট মূসা (আঃ) ও ফিরাউনের কিছু বৃত্তান্ত যথাযথভাবে বর্ণনা করছি। যেমন অন্য এক জায়গায় তিনি বলেনঃ (আারবি) অর্থাৎ “আমি তোমার নিকট উত্তম কাহিনী বর্ণনা করছি।” (১২: ৩) তার সামনে এটা এমনভাবে বর্ণনা করা হচ্ছে যে, তিনি যেন ঐ সময় তথায় বিদ্যমান ছিলেন। ফিরাউন একজন অহংকারী, উদ্ধত ও দুষ্ট প্রকৃতির লোক ছিল। সে জনগণের উপর জঘন্যভাবে আধিপত্য বিস্তার করেছিল। সে তাদেরকে পরস্পরে লড়িয়ে দিয়ে, তাদের মধ্যে মতানৈক্য সৃষ্টি করে তাদেরকে দুর্বল করে দিয়ে স্বয়ং তাদের উপর জোরপূর্বক প্রভুত্ব চালাতে থাকে।
বিশেষ করে বানী ইসরাঈলকে তো সে নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিল। অথচ মাযহাবী হিসেবে সেই যুগে তারাই ছিল সর্বোত্তম। ফিরাউন তাদেরকে খুবই নিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে দিয়েছিল। সে সমস্ত ঘৃণ্য কাজ তাদের দ্বারা করিয়ে নিতো। এতে করেও তার প্রাণ ভরেনি। সে তাদের পুত্র সন্তানদেরকে হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছিল, যাতে তারা শক্তিশালী হতে না পারে। তাদের পুত্র সন্তানদেরকে হত্যা করার একটি বড় কারণ এই ছিল যে, হযরত ইবরাহীম (আঃ) যখন মিসর দেশের মধ্য দিয়ে স্বীয় স্ত্রী হযরত সারা (রাঃ) সহ গমন করছিলেন এবং তথাকার উদ্ধত বাদশাহ হযরত সারা (রাঃ)-কে নিজের দাসী বানিয়ে নেয়ার জন্যে তাঁর নিকট হতে ছিনিয়ে নিয়েছিল, যাকে আল্লাহ ঐ কাফির থেকে রক্ষা করেছিলেন, তখন তিনি হযরত সারা (রাঃ)-কে সম্বোধন করে বলেছিলেনঃ “তোমার সন্তানদের মধ্য হতে একটি সন্তানের হাতে এই মিসরের শাসন ক্ষমতা এই কওম হতে খতম হয়ে যাবে এবং এর বাদশাহ তার সামনে অতি লাঞ্ছিতভাবে ধ্বংস হয়ে যাবে।” বানী ইসরাঈলের মধ্যে এ রিওয়াইয়াতটি চলে আসছিল এবং তাদের পাঠ্যের মধ্যেও এটা ছিল বলে ফিরাউনের কওম কিবতীরাও এটা শুনেছিল।
সুতরাং তারা এটা ফিরাউনের কানে পৌছিয়ে দিয়েছিল। তাই ফিরাউন এই আইন জারী করে দিলো যে, বানী ইসরাঈলের পুত্র সন্তানদেরকে হত্যা করে দেয়া হবে ও কন্যা সন্তানদেরকে জীবিত রাখা হবে। এতো বড় অত্যাচারমূলক কাজ করতে সে মোটেই দ্বিধাবোধ করলো না। কিন্তু মহামহিমান্বিত ও প্রবল প্রতাপান্বিত আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন তাই হয়ে থাকে। হযরত মূসা (আঃ) জীবিত রয়ে গেলেন এবং আল্লাহ তা'আলা ঐ উদ্ধত কওমকে লাঞ্ছিত ও অপমানিত করতঃ ধ্বংস ও নিশ্চিহ্ন করে দিলেন। সুতরাং সমুদয় প্রশংসা আল্লাহরই জন্যে। এ জন্যেই তো আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ (আারবি)(আারবি) হতে (আারবি) পযন্ত। অর্থ্যৎ“আমি ইচ্ছা করলাম, সে দেশে যাদেরকে হীনবল করা হয়েছিল তাদের প্রতি অনুগ্রহ করতে, তাদেরকে নেতৃত্ব দান করতে ও দেশের অধিকারী করতে। আর তাদেরকে দেশের ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত করতে এবং ফিরাউন, হামান ও তাদের বাহিনীকে তা দেখিয়ে দিতে, যা তাদের নিকট তারা আকাক্ষা করতো। এটা প্রকাশমান কথা যে, আল্লাহ তাআলার ইচ্ছা পূর্ণ হয়েই থাকে।
আর এক জায়গায় মহান আল্লাহ বলেনঃ (আারবি)অর্থাৎ “যে সম্প্রদায়কে দুর্বল গণ্য করা হতো তাদেরকে আমি আমার কল্যাণপ্রাপ্ত রাজ্যের পূর্ব ও পশ্চিমের উত্তরাধিকারী করি, এবং বানী ইসরাঈল সম্বন্ধে তোমার প্রতিপালকের শুভবাণী সত্যে পরিণত হলো, যেহেতু তারা ধৈর্যধারণ করেছিল; আর ফিরাউন ও তার সম্প্রদায়ের শিল্প এবং যেসব প্রাসাদ তারা নির্মাণ করেছিল তা ধ্বংস করেছি।” (৭:১৩৭) মহান আল্লাহ আরো বলেনঃ (আারবি) অর্থাৎ “এভাবেই আমি বানী ইসরাঈলকে ওর উত্তরাধিকারী বানিয়েছি।” (২৬:৫৯)। ফিরাউন তার সর্বশক্তি প্রকাশ করেছিল, কিন্তু আল্লাহর শক্তি সে অনুমানও করতে পারেনি। শেষে আল্লাহর ইচ্ছাই পূর্ণ হয় এবং যে শিশুর কারণে সে হাজার হাজার নিস্পাপ শিশুর রক্ত প্রবাহিত করেছিল তাঁকেই তিনি তারই ক্রোড়ে লালন-পালন করিয়ে নেন, আর তারই হাতে তিনি তাকে ও তার লোক-লস্করকে ধ্বংস করিয়ে দেন, যাতে সে জেনে ও বুঝে নেয় যে, সে আল্লাহ তাআলার এক লাঞ্ছিত ও অসহায় দাস ছাড়া আর কিছুই ছিল না। আল্লাহর ইচ্ছার বিরুদ্ধে যাবার ক্ষমতা কারো নেই। হযরত মূসা (আঃ)-কে ও তাঁর কওমকে আল্লাহ তা'আলা মিসরের রাজত্ব দান করলেন এবং ফিরাউন যাকে ভয় করছিল তিনিই সামনে এসে গেলেন এবং সে ধ্বংস হয়ে গেল। সুতরাং সমস্ত প্রশংসা আল্লাহরই জন্যে।
ALLAH
Al-Wahhaab
Al-Wahhaab
Meaning: Allah is so generous that His immense generosity reaches all His slaves. He grants whatever he wills to whomever He wills. This includes guidance to His true religion, sustenance and cure from diseases.
Occurrence: 3 times.
38:9
أَمْ عِندَهُمْ خَزَآئِنُ رَحْمَةِ رَبِّكَ ٱلْعَزِيزِ ٱلْوَهَّابِ ٩
Or do they have the depositories of the mercy of your Lord, the Exalted in Might, the Bestower?
— Saheeh International
তাদের নিকট কি রয়েছে অনুগ্রহের ভান্ডার তোমার রবের, যিনি পরাক্রমশালী, মহান দাতা?
— Sheikh Mujibur Rahman
How Can You Live by This Name?
1. Remember Al-Wahhaab.
When someone gives you a gift, you thank him or her. So what about the Giver of all gifts? The difference between a believer and disbeliever is that the latter lives with the gifts of Allah ‘azza wajal but doesn’t remember Him, while a true believer knows the giver through the gifts. Always be thankful to your maker for everything you get. If you contemplate the universe you get to know Allah; if you realize His gifts, your heart will melt out of love for Him.
2. Be a true giver.
Al-Ghazali said: Whoever bestows gifts with an eye to some interest to be realized by it sooner or later, either appreciation, affection or release from blame, or acquiring distinction of mention— he is neither a giver nor generous, but rather engaged in transaction and recompense . . . But the one who sacrifices all he owns, even his life, for the sake of Allah alone— such a one is worthy of being named giver and generous. Make your way of giving an act of ‘ibaadah (worship). How? Give gifts or favors for the sake of Allah ‘azza wa jall and not to get something in return.
3. Use the gifts of Al-Wahhaab in the right way.
Thank Al-Wahhaab by using His gifts to please Him. An example is the mobile phone; Al-Wahhaab gave you this technology, so use it for sharing knowledge and not for wasting time. If He gives you a nice afternoon with friends, don’t use it for backbiting or spending time in places of immoral behaviour.
4. Learn from the love of the companions.
Ja’far’s right hand, may Allah be pleased with him, was chopped off in battle, so he held the Islamic flag with his left hand. Another blow chopped off his left hand, so he held the flag up with his upper arms and held it there until he died. What love could drive him to sacrifice his life? Read about and learn from this and other great role models and sacrifice for Al-Wahhaab out of deep love.
5. Ask al-Wahhaab.
Amazingly, using this ism (name), there are more than one Quranic invocations; you will find the prophets, peace upon them, asking Al-Wahhaab for mercy, offspring, etcetera, ending with innaka anta al-Wahhaab– verily You are Al-Wahhaab. Look for these ayaat, memorize them, and use them in your daily life.
5. Don’t praise yourself.
Sometimes we say, I got married, worked hard, and got a beautiful house. Or we say, I gave my child a good upbringing, that’s why he is so good-mannered— I made my son like that! Don’t forget it was Al-Wahhaab who bestowed these favors on you. Your child is given to you as a gift from Al-Wahhaab. And We granted him (Abraham) Isaac and Jacob, each of whom did We guide; and before him, We did guide Noah, and among his progeny, David, Solomon, Job, Joseph, Moses and Aaron. Thus do We reward the good-doers. [Quran, 6:84]
6. Ponder what Al-Wahhaab has given you.
First of all, He gave you your existence. Then think of the greatest gift Al-Wahhaab gave you: guidance. Think about water, which is scentless and colourless. Imagine if water were sticky— how could you wash yourself? Look at your memory and how Allah gave foods a nice smell. All of these are gifts of Al-Wahhaab; ponder them.
7. Give gifts to others.
The Prophet salallahu ‘alayhi wa sallam said, Give gifts, for this will increase your mutual love [Muslim]. No human being gives anything for nothing, even if it’s that we give to gain the reward of Allah ‘azza wa jall by it. The only One Who gives asking for nothing in return is Al-Wahhaab. If a human being gives you a gift, It is Al-Wahhaab who inspired him to give you what he has given you! So first thank Allah ‘azza wa jall for inspiring people to help you, and then be grateful to the people by doing a favor for them, or, if you can’t, by saying jazakAllahu khayran or barakAllahu feek